Headphone Buying Guide
কেমন আছেন বন্ধুরা , পিসির প্রতিটি পার্টসের buying guide নিয়ে আমাদের পোস্টগুলো অনেকই পছন্দ করেছেন কিন্তু headphone buying guide টি এতদিন আমাদের করা হয়নি আর সেসাথে অনেকেই এ ব্যাপারে আমাদের পোস্ট চেয়েছেন তাই আজ তাদের জন্যই আমরা Headphone buying guide আপনাদের জন্য ঢেলে দিচ্ছি :p । তাহলে চলুন আর দেরী না করে শুরু করা যাক।
Weight:
শুরুতেই আসা যাক হেডফোনের ওজন নিয়ে। হেডফোন যেহেতু অনেকক্ষন ব্যবহার করবেন তাই এর ওজন যতটা সম্ভব কম দেখে কিনাই ভাল। যদিও অনেক ব্রান্ড এই ব্যাপারে এখনো ঠিকমতন গুরুত্ব দিচ্ছে না যেখানে মাউসে ওজন কমানো এখন একটি ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। ভারী hp মাথায় রাখলে মাথা ব্যাথা করতে পারে তাই এই ব্যাপারটি একেবারে অবহেলা করা ঠিক না।
Comfort:
ইদানীং আমরা হেডফোনের ক্ষেত্রে তাতে rgb আছে কিনা সেদিকটায় ঝুকছি। মজার ব্যাপার হল হেডফোনের এই led আপনার চোখেই আসবে না তাই সেটায় led থাকারই কোন প্রইয়োজন নেই। আর বাজারে যেসব ব্রান্ড হেডফোনে rgb এর দিকে নজর দেয় তাদের সাউন্ড কোয়ালিটির দুরবস্থা নিয়ে আর নাই বললাম।
এবার আসি হেডফোনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য তার কমফোর্ট লেভেল নিয়ে। একটি হেডফোন যতই ভাল হোক তা যদি মাথায় শান্তিমত পড়া না যায় তাহলে সেই হেডফোন না কিনাই ভাল কেননা এতে আপনার শরীরে সমস্যাও হতে পারে।
ভাল আরামের জন্য হেডফোনের কুশনগুলো অবশ্যই over ear তথা আপনার কানের চেয়ে আকারে বড় হতে হবে কেননা কানে কুশন লেগে থাকলে অনেকক্ষন ব্যবহারে তা কান গরম করে দেয় সেথেকে কান কিংবা মাথায় ব্যাথাও করতে পারে।
হেডফোনের কুশনগুলো অবশ্যই নরম হওয়া প্রয়োজন। অনেক হেডফোনের কুশন দেখতে কম্ফোর্টেবল লাগলেও আসলে সেগুলো খুব একটা নরম থাকে না। এবার আসি উপরের ব্রান্ডের কথা নিয়ে। হেডব্যান্ডে অবশ্যই প্যাডিং থাকা উচিত আর সেই প্যাডিং যদি লেদারের হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে খুবই ভাল অন্যথায় চুল এমনকি মাথায় দাগ পড়ে যেতে পারে।
হেডফোনের কুশনগুলো যদি নড়ানো যায় সেটি অনেকক্ষেত্রেই কাজে আসে। কেননা সবার মাথার গড়ন এক না তাই অনেক হেডফোনের কুশন ভাল হওয়া পরেও কিছু মানুষের মাথায় সেটি ভালভাবে ফিট নাও হতে পারে।
আর height adjustment টাও খুবই দরকারি একটি বিষয় । একটি হেডফোন কিনতে গেলে এসব ফিচার্স আছে কিনা তা অবশ্যই দেখে কিনবেন।
Build Quality:
হেডফোনের বিল্ড কোয়ালিটি অনেকটাই গুরুত্বপুর্ণ। কেননা এত দামি একটি হেডফোন যদি বছরদুয়েক না চলে তাতে আমাদের দেশের বেশিভাগ মানুষের জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে বারবার হেডফোন কিনা। একারনে কমদামি চাইনিজ হেডফোন না কিনাই উচিত বলে মনে করি। দরকার হলে কয়েকমাস অপেক্ষা করে কিছু ভাল হেডফোন কিনুন তাও চাইনিজ কমদামি হেডফোনগুলো থেকে দূরে থাকুন।
হেডফোনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিশ হল এর তার। ব্রেইডেড ক্যাবল না হলে বেশিভাগ ক্ষেত্রেই এই তারের জন্য হেডফোন নস্ট হয়ে যায়। এজন্য হেডফোন কিনার সময় ব্রেইডেড কেবল আছে কিনা দেখে নিবেন। আজকাল কিছু চাইনিজ হেডফোনে পাইথন সাপের মতন মোটা কিছু তার ব্যবহার করে। এগুলো দেখতে খারাপ লাগে আর তার কিবোর্ডে লেগে কিছুটা ঝামেলা করলেও এগুলো মোটামুটি ভালই টিকে তাই এই ধরনের হেডফোন কিনা যেতে পারে।
ক্যাবলের পর আশা যাক কুশনের দিকে। আমাদের দেশের আবহাওয়ার জন্য লেদারের কুশনগুলো একটু তাড়াতাড়ি ছিড়ে যেতে পারে যা থেকে বাচবার আসলে কোন পথ নেই।
হেডফোন অনেকদিন ভাল রাখার জন্য একটি হেডফোন স্ট্যান্ড খুবই প্রয়োজন। আর এখন কমদামেই বাজারে কিছু হেডফোন স্ট্যান্ড রয়েছে। এগুলো ঠিকমত ব্যবহার করলে আপনি আপনার হেডফোন মোটামুটি ভাল টিকিয়ে রাখতে পারবেন। এছাড়া মাঝে মাঝে হেডফোনের কুশনগুলো খুলে পরিষ্কার করতে পারেন।
Mic:
গেমিং হেডফোনের জন্য একটি মাইক থাকা অত্যন্ত জরুরি। তবে বাজেট হেডফোন থেকে মাইকে সাউন্ড তেমন একটা ভাল পাওয়া যায় না। এরপরেও অনেক হেডফোন আছে যার মাইকের আওয়াজ শুনলে মনে হয় যেন বক্তা পুকুরের মধ্যে ডুব মেরে কথা বলছে কিংবা এত বেশি ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ থাকে যে voice channel এ থাকা সব টিমমেটের কান ঝালাপালা হয়ে যায়। এসব মাইকযুক্ত হেডফোনও পরিহার করা উচিত।
Sound:
গেমিং হেডফোনের আসল কাজই হল দরকার শব্দ যাতে নির্ভুলভাবে শুনা যায়। এক্ষেত্রে সাউন্ড স্টেজ যদি বড় হয় অর্থাৎ আপনি যদি একটু বেশি জায়গার শব্দ শুনতে পান তাতে আরো ভাল। সাধারণত দুই ধরনের হেডফোন বাজারে পাওয়া যায় একটি হল open headphone আরেকটি close headphone। গান শুনার জন্য close headphone গুলো ভাল আর গেমিং এর জন্য close headphone গুলো ভাল। এগুলোর পিছনের দিক খোলা থাকে তাই বাহির থেকে শব্দ শুনা যায়। আর এদের সাউন্ড স্টেজ অনেক বড় হয় সেসাথে এদের হাই সাউন্ডগুলো খুব একটা কানে লাগে না। তাই সবদিকথেকে এই হেডফোনগুলো গেমিং এর জন্য খুবই ভাল। যদিও গেমিং ব্রান্ডের বেশিভাগ হেডফোন কিন্তু close headphone। তবে এসব হেডফোনে সফটওয়্যার কিংবা হার্ডওয়্যারের সাহায্যে সারাউন্ড সাউন্ড তৈরী করা হয় এতে এগুলো দিয়েও তখন ভাল সাউন্ড শুনা যায়। যেহেতু সাউন্ড নিয়ে কথাবার্তা বলতে থাকলে কয়েকটা সিরিজ বানিয়ে ফেলা লাগবে তাই আমরা এখানেই এই আলোচনা শেষ করছি শুধু surround sound headphone নিয়ে নিচে কিছুটা বলা হল।
Surround Sound:
গেমিং এর জন্য surround sound headphone হলে খুবই ভাল হয়। তবে hardware surround sound এর তুলনায় software surround sound headphone গুলোকেই আমি এগিয়ে রাখব। কেননা এখন সফটওয়্যারের সাহায্যে খুবই নিখুঁতভাবে surround sound environment তৈরী করা যায়। তারমানে আপনি যে low budget এ নন ব্রান্ডেড হেডফোনগুলো থেকে ভাল সাউন্ড কোয়ালিটি পাবেন তা নয়। ভাল জিনিশ পেতে আপনাকে বেশি খরচ করতেই হবে। আর এক্ষেত্রে যদি headphone টিতে শুধুমাত্র usb plug in দেয়া থাকে তাহলে হেডফোনটির দাম মিড বাজেটের বেশি হলে না কিনাই ভাল। কেননা এই হেডফোনগুলোয় শুধু surround sound preset থাকায় এদের বেস আর বিট তেমন থাকে না আর হাই সাউন্ড শুটিং এর জন্য একটু কমিয়ে রাখা হয়। যেসব হেডফোনে dongle ব্যবহার করে সেসব হেডফোনে সাধারণত এই সমস্যা থাকে না। অবশ্য কিছু ভাল হেডফোনে শুধু usb কানেকশন থাকার পরেও sound preset চেঞ্জ করা যায়।
Conclusion:
এত বড় পোস্ট যারা কস্ট করে পড়েছেন তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর ভাল ব্রান্ড ছাড়া যেমন মাউসের ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির মাউস পাওয়া যায় না তেমনি হেডফোনের ক্ষেত্রেও ভাল ব্রান্ড ছাড়া আপনি প্রিমিয়াম সাউন্ড পাবেন না। তবে আজকাল কিছু ব্রান্ড কমদামে মোটামুটি ভালই surround sound provide করছে। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই আমাদের পেইজে লাইক দিতে ভুলবেন না।
#HappyGaming
#TechAccumulator
Weight:
শুরুতেই আসা যাক হেডফোনের ওজন নিয়ে। হেডফোন যেহেতু অনেকক্ষন ব্যবহার করবেন তাই এর ওজন যতটা সম্ভব কম দেখে কিনাই ভাল। যদিও অনেক ব্রান্ড এই ব্যাপারে এখনো ঠিকমতন গুরুত্ব দিচ্ছে না যেখানে মাউসে ওজন কমানো এখন একটি ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। ভারী hp মাথায় রাখলে মাথা ব্যাথা করতে পারে তাই এই ব্যাপারটি একেবারে অবহেলা করা ঠিক না।
Comfort:
ইদানীং আমরা হেডফোনের ক্ষেত্রে তাতে rgb আছে কিনা সেদিকটায় ঝুকছি। মজার ব্যাপার হল হেডফোনের এই led আপনার চোখেই আসবে না তাই সেটায় led থাকারই কোন প্রইয়োজন নেই। আর বাজারে যেসব ব্রান্ড হেডফোনে rgb এর দিকে নজর দেয় তাদের সাউন্ড কোয়ালিটির দুরবস্থা নিয়ে আর নাই বললাম।
এবার আসি হেডফোনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য তার কমফোর্ট লেভেল নিয়ে। একটি হেডফোন যতই ভাল হোক তা যদি মাথায় শান্তিমত পড়া না যায় তাহলে সেই হেডফোন না কিনাই ভাল কেননা এতে আপনার শরীরে সমস্যাও হতে পারে।
ভাল আরামের জন্য হেডফোনের কুশনগুলো অবশ্যই over ear তথা আপনার কানের চেয়ে আকারে বড় হতে হবে কেননা কানে কুশন লেগে থাকলে অনেকক্ষন ব্যবহারে তা কান গরম করে দেয় সেথেকে কান কিংবা মাথায় ব্যাথাও করতে পারে।
হেডফোনের কুশনগুলো অবশ্যই নরম হওয়া প্রয়োজন। অনেক হেডফোনের কুশন দেখতে কম্ফোর্টেবল লাগলেও আসলে সেগুলো খুব একটা নরম থাকে না। এবার আসি উপরের ব্রান্ডের কথা নিয়ে। হেডব্যান্ডে অবশ্যই প্যাডিং থাকা উচিত আর সেই প্যাডিং যদি লেদারের হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে খুবই ভাল অন্যথায় চুল এমনকি মাথায় দাগ পড়ে যেতে পারে।
হেডফোনের কুশনগুলো যদি নড়ানো যায় সেটি অনেকক্ষেত্রেই কাজে আসে। কেননা সবার মাথার গড়ন এক না তাই অনেক হেডফোনের কুশন ভাল হওয়া পরেও কিছু মানুষের মাথায় সেটি ভালভাবে ফিট নাও হতে পারে।
আর height adjustment টাও খুবই দরকারি একটি বিষয় । একটি হেডফোন কিনতে গেলে এসব ফিচার্স আছে কিনা তা অবশ্যই দেখে কিনবেন।
Build Quality:
হেডফোনের বিল্ড কোয়ালিটি অনেকটাই গুরুত্বপুর্ণ। কেননা এত দামি একটি হেডফোন যদি বছরদুয়েক না চলে তাতে আমাদের দেশের বেশিভাগ মানুষের জন্য অনেক কঠিন হয়ে যাবে বারবার হেডফোন কিনা। একারনে কমদামি চাইনিজ হেডফোন না কিনাই উচিত বলে মনে করি। দরকার হলে কয়েকমাস অপেক্ষা করে কিছু ভাল হেডফোন কিনুন তাও চাইনিজ কমদামি হেডফোনগুলো থেকে দূরে থাকুন।
হেডফোনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিশ হল এর তার। ব্রেইডেড ক্যাবল না হলে বেশিভাগ ক্ষেত্রেই এই তারের জন্য হেডফোন নস্ট হয়ে যায়। এজন্য হেডফোন কিনার সময় ব্রেইডেড কেবল আছে কিনা দেখে নিবেন। আজকাল কিছু চাইনিজ হেডফোনে পাইথন সাপের মতন মোটা কিছু তার ব্যবহার করে। এগুলো দেখতে খারাপ লাগে আর তার কিবোর্ডে লেগে কিছুটা ঝামেলা করলেও এগুলো মোটামুটি ভালই টিকে তাই এই ধরনের হেডফোন কিনা যেতে পারে।
ক্যাবলের পর আশা যাক কুশনের দিকে। আমাদের দেশের আবহাওয়ার জন্য লেদারের কুশনগুলো একটু তাড়াতাড়ি ছিড়ে যেতে পারে যা থেকে বাচবার আসলে কোন পথ নেই।
হেডফোন অনেকদিন ভাল রাখার জন্য একটি হেডফোন স্ট্যান্ড খুবই প্রয়োজন। আর এখন কমদামেই বাজারে কিছু হেডফোন স্ট্যান্ড রয়েছে। এগুলো ঠিকমত ব্যবহার করলে আপনি আপনার হেডফোন মোটামুটি ভাল টিকিয়ে রাখতে পারবেন। এছাড়া মাঝে মাঝে হেডফোনের কুশনগুলো খুলে পরিষ্কার করতে পারেন।
Mic:
গেমিং হেডফোনের জন্য একটি মাইক থাকা অত্যন্ত জরুরি। তবে বাজেট হেডফোন থেকে মাইকে সাউন্ড তেমন একটা ভাল পাওয়া যায় না। এরপরেও অনেক হেডফোন আছে যার মাইকের আওয়াজ শুনলে মনে হয় যেন বক্তা পুকুরের মধ্যে ডুব মেরে কথা বলছে কিংবা এত বেশি ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ থাকে যে voice channel এ থাকা সব টিমমেটের কান ঝালাপালা হয়ে যায়। এসব মাইকযুক্ত হেডফোনও পরিহার করা উচিত।
Sound:
গেমিং হেডফোনের আসল কাজই হল দরকার শব্দ যাতে নির্ভুলভাবে শুনা যায়। এক্ষেত্রে সাউন্ড স্টেজ যদি বড় হয় অর্থাৎ আপনি যদি একটু বেশি জায়গার শব্দ শুনতে পান তাতে আরো ভাল। সাধারণত দুই ধরনের হেডফোন বাজারে পাওয়া যায় একটি হল open headphone আরেকটি close headphone। গান শুনার জন্য close headphone গুলো ভাল আর গেমিং এর জন্য close headphone গুলো ভাল। এগুলোর পিছনের দিক খোলা থাকে তাই বাহির থেকে শব্দ শুনা যায়। আর এদের সাউন্ড স্টেজ অনেক বড় হয় সেসাথে এদের হাই সাউন্ডগুলো খুব একটা কানে লাগে না। তাই সবদিকথেকে এই হেডফোনগুলো গেমিং এর জন্য খুবই ভাল। যদিও গেমিং ব্রান্ডের বেশিভাগ হেডফোন কিন্তু close headphone। তবে এসব হেডফোনে সফটওয়্যার কিংবা হার্ডওয়্যারের সাহায্যে সারাউন্ড সাউন্ড তৈরী করা হয় এতে এগুলো দিয়েও তখন ভাল সাউন্ড শুনা যায়। যেহেতু সাউন্ড নিয়ে কথাবার্তা বলতে থাকলে কয়েকটা সিরিজ বানিয়ে ফেলা লাগবে তাই আমরা এখানেই এই আলোচনা শেষ করছি শুধু surround sound headphone নিয়ে নিচে কিছুটা বলা হল।
Surround Sound:
গেমিং এর জন্য surround sound headphone হলে খুবই ভাল হয়। তবে hardware surround sound এর তুলনায় software surround sound headphone গুলোকেই আমি এগিয়ে রাখব। কেননা এখন সফটওয়্যারের সাহায্যে খুবই নিখুঁতভাবে surround sound environment তৈরী করা যায়। তারমানে আপনি যে low budget এ নন ব্রান্ডেড হেডফোনগুলো থেকে ভাল সাউন্ড কোয়ালিটি পাবেন তা নয়। ভাল জিনিশ পেতে আপনাকে বেশি খরচ করতেই হবে। আর এক্ষেত্রে যদি headphone টিতে শুধুমাত্র usb plug in দেয়া থাকে তাহলে হেডফোনটির দাম মিড বাজেটের বেশি হলে না কিনাই ভাল। কেননা এই হেডফোনগুলোয় শুধু surround sound preset থাকায় এদের বেস আর বিট তেমন থাকে না আর হাই সাউন্ড শুটিং এর জন্য একটু কমিয়ে রাখা হয়। যেসব হেডফোনে dongle ব্যবহার করে সেসব হেডফোনে সাধারণত এই সমস্যা থাকে না। অবশ্য কিছু ভাল হেডফোনে শুধু usb কানেকশন থাকার পরেও sound preset চেঞ্জ করা যায়।
Conclusion:
এত বড় পোস্ট যারা কস্ট করে পড়েছেন তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর ভাল ব্রান্ড ছাড়া যেমন মাউসের ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির মাউস পাওয়া যায় না তেমনি হেডফোনের ক্ষেত্রেও ভাল ব্রান্ড ছাড়া আপনি প্রিমিয়াম সাউন্ড পাবেন না। তবে আজকাল কিছু ব্রান্ড কমদামে মোটামুটি ভালই surround sound provide করছে। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই আমাদের পেইজে লাইক দিতে ভুলবেন না।
#HappyGaming
#TechAccumulator
No comments